চিলাহাটি ওয়েব, প্রযুক্তি ডেস্ক :যানজটের শহরে সময়মতো গন্তব্যস্থলে পৌঁছানো একরকম চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এজন্য দিন দিন বেড়েই চলেছে দুই চাকা যানের চাহিদাও। বাইক কেনার সময় মাইলেজ, ইঞ্জিন, মডেলসহ নানান বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। তবে সবচেয়ে বেশি যে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হয় সেটি হচ্ছে বাজেট। আপনার বাজেট অনুযায়ী বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নানান মডেলের বাইক পেয়ে যাবেন। চলুন জেনে নিন এই মুহূর্তে বাজারে ১ লাখ টাকার মধ্যে সেরা ৫ বাইকের খবর।
হোন্ডা ড্রিম ১১০
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় বাইক নির্মাতা সংস্থা হোন্ডার বাইক হোন্ডা ড্রিম ১১০। বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১১০ সিসি ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৮.২৫ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৯.০৯ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি সর্বোচ্চ ৬০ কেএমপি১ মাইলেজ পাবেন। বর্তমানে এর দাম থাকছে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা।
সুজুকি হায়াতি
সুজুকি কোম্পানির সুজুকি হায়াতি বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১১০ সিসি ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৮.২৫ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৮.৮এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে ৫৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাবেন। বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য ৯৯ হাজার ৯৫০ টাকা।
বাজাজ সিটি ১০০ ইএস
বাজাজের সিটি ১০০ ইএস বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ সিসির ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৭.৬ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৮.২৪ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে ৫৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাওয়া যাবে। বর্তমানে এর দাম থাকছে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা।
হিরো স্পেøন্ডার প্লাস
কোম্পানির হিরো স্পেøন্ডার প্লাস বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ সিসি ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৮.২ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৮.০৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে আপনি ৪৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাবেন। বর্তমানে এর দাম থাকছে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৮ হাজার টাকা।
টিভিএস এক্সএল ১০০ আই-টাচ
টিভিএস
কোম্পানির এক্সএল ১০০ আই-টাচ বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ সিসির ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৪.৩ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৬.৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে ৫৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাওয়া যাবে। বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য ৭৮ হাজার ৯০০ টাকা।