চিলাহাটি ওয়েব, রকমারি ডেস্ক : দাম্পত্যে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হবে বন্ধুর মতো। ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার
ভারসাম্য থাকা দাম্পত্যে খুব দরকার। একে অন্যকে এমন কোনো কথা বলা উচিত নয়
যাতে সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়। তবে অনেক স্বামীই আছেন স্ত্রীকে
মাঝেমধ্যে অহেতুক খোঁচা দিয়ে কথা বলেন। কিন্তু একটি বিষয় ভুলে গেলে চলবে
না, নিজের স্ত্রীকে ছোট করলে নিজেকেও ছোট হতে হয়। তাহলে জেনে নিন কোন কোন
কথা স্ত্রীকে বলা ঠিক নয়।
তুমি তো কিছুই পারো না
দিনভর আলসেমি করো, সারাদিন কিছু তো করতে পারো না- এমন কথা অনেক স্বামী বলে থাকেন স্ত্রীকে। হয়তো ভাবছেন, বাড়ির গৃহিণীকে শুধু শুনতে হয় এমন কথা, মোটও না, কর্মজীবী নারীরও তাদের কর্তার কাছে শুনে থাকেন এমন বিরূপ মন্তব্য। অন্যের বউয়ের সাথে তুলনা করে তারা বলেন, দেখ দেখ অমুকের স্ত্রী কত কত কাজ করে, সব কিছু কেমন সুন্দর করে সামলে নেয় আর তুমি! কিছু হবে না তোমাকে দিয়ে। এমন কথা বলে হয়তো আপনি বিকৃত আনন্দ পান কিন্তু স্ত্রীর মন ভেঙ্গে দেন অজান্তেই।
খাওয়াদাওয়া নিয়ে কথা নয়
আপনি যাকে বিয়ে করছেন, তার জীবনযাপন, খাওয়াদাওয়া আপনার থেকে পৃথক হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। একেক জনের খাদ্যাভ্যাস একেক রকম হবে। স্ত্রীর খাওয়া নিয়ে তাই কথা বলাটা অন্যায়। শুধু স্ত্রী কেন, কখনোই কোনো মানুষের খাওয়া নিয়ে কথা বলা অভদ্রতা। আপনি যদি স্ত্রীর প্রতি সচেতন হোন, তাহলে তাকে বুঝিয়ে খুব বিনয়ের সঙ্গে বলবেন। কোনোভাবেই যেন ব্যঙ্গ করে না হয়।
প্রাক্তনের কথা মনে করিয়ে দিবেন না
দাম্পত্যে বাহ্যিক সৌন্দর্য নয় বরং মনের সৌন্দর্য খুঁজে দেখার চেষ্টা করুন। পারস্পরিক শ্রদ্ধার ব্যাপারে সচেতন থাকুন। সংসারে যদি শান্তিতে থাকতে চান, তাহলে কখনোই এক অন্যকে তার প্রাক্তনের কথা মনে করিয়ে তুলনা করতে যাবেন না। এটা বেশি হয় দ্বিতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে। কথায় কথায় আগের স্ত্রী বা স্বামীর সঙ্গে তুলনা করলে সংসারে ঝড়ই উঠবে। সংসারে স্বস্তি চাইলে সব ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
আমার মায়ের মতো কিছুই পারো না
অধিকাংশ স্বামীরই এমন তুলনা করার প্রবণতা থাকে। রান্নার বিষয়ে স্ত্রীকে প্রায়ই তারা বলেন, আমার মায়ের মতো রান্নাটা পারো না। এত অহংকার যে, মায়ের কাছ থেকে শিখতেও চাও না। কি সব রান্না যে করো- এমন কথায় হয়তো আপনি তৃপ্ত হন কিন্তু জটিলতা তৈরি করে দেন শাশুড়ি-বউয়ের মধ্যে। ভুলেও এমন জটিলতা তৈরি করবেন না। বরং স্ত্রীর রান্না প্রসংশা করতে শিখুন। তাকে বুঝিয়ে বলুন মায়ের কাছ থেকে রান্নাটা শিখে নিতে। এতে সে খুশি হবে এবং রান্নাটাও ধীরে ধীরে শিখে নিবে।
তুমি তো কিছুই পারো না
দিনভর আলসেমি করো, সারাদিন কিছু তো করতে পারো না- এমন কথা অনেক স্বামী বলে থাকেন স্ত্রীকে। হয়তো ভাবছেন, বাড়ির গৃহিণীকে শুধু শুনতে হয় এমন কথা, মোটও না, কর্মজীবী নারীরও তাদের কর্তার কাছে শুনে থাকেন এমন বিরূপ মন্তব্য। অন্যের বউয়ের সাথে তুলনা করে তারা বলেন, দেখ দেখ অমুকের স্ত্রী কত কত কাজ করে, সব কিছু কেমন সুন্দর করে সামলে নেয় আর তুমি! কিছু হবে না তোমাকে দিয়ে। এমন কথা বলে হয়তো আপনি বিকৃত আনন্দ পান কিন্তু স্ত্রীর মন ভেঙ্গে দেন অজান্তেই।
খাওয়াদাওয়া নিয়ে কথা নয়
আপনি যাকে বিয়ে করছেন, তার জীবনযাপন, খাওয়াদাওয়া আপনার থেকে পৃথক হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। একেক জনের খাদ্যাভ্যাস একেক রকম হবে। স্ত্রীর খাওয়া নিয়ে তাই কথা বলাটা অন্যায়। শুধু স্ত্রী কেন, কখনোই কোনো মানুষের খাওয়া নিয়ে কথা বলা অভদ্রতা। আপনি যদি স্ত্রীর প্রতি সচেতন হোন, তাহলে তাকে বুঝিয়ে খুব বিনয়ের সঙ্গে বলবেন। কোনোভাবেই যেন ব্যঙ্গ করে না হয়।
প্রাক্তনের কথা মনে করিয়ে দিবেন না
দাম্পত্যে বাহ্যিক সৌন্দর্য নয় বরং মনের সৌন্দর্য খুঁজে দেখার চেষ্টা করুন। পারস্পরিক শ্রদ্ধার ব্যাপারে সচেতন থাকুন। সংসারে যদি শান্তিতে থাকতে চান, তাহলে কখনোই এক অন্যকে তার প্রাক্তনের কথা মনে করিয়ে তুলনা করতে যাবেন না। এটা বেশি হয় দ্বিতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে। কথায় কথায় আগের স্ত্রী বা স্বামীর সঙ্গে তুলনা করলে সংসারে ঝড়ই উঠবে। সংসারে স্বস্তি চাইলে সব ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
আমার মায়ের মতো কিছুই পারো না
অধিকাংশ স্বামীরই এমন তুলনা করার প্রবণতা থাকে। রান্নার বিষয়ে স্ত্রীকে প্রায়ই তারা বলেন, আমার মায়ের মতো রান্নাটা পারো না। এত অহংকার যে, মায়ের কাছ থেকে শিখতেও চাও না। কি সব রান্না যে করো- এমন কথায় হয়তো আপনি তৃপ্ত হন কিন্তু জটিলতা তৈরি করে দেন শাশুড়ি-বউয়ের মধ্যে। ভুলেও এমন জটিলতা তৈরি করবেন না। বরং স্ত্রীর রান্না প্রসংশা করতে শিখুন। তাকে বুঝিয়ে বলুন মায়ের কাছ থেকে রান্নাটা শিখে নিতে। এতে সে খুশি হবে এবং রান্নাটাও ধীরে ধীরে শিখে নিবে।